53) TAFSIR AND IGNORANCE :-তাফসির ও অজ্ঞতা ! - Written by Junayed Ashrafur Rahman
53 https://parg.co/bPrj ) 📖 TAFSIR AND IGNORANCE :- তাফসির ও অজ্ঞতা।- Written by https://parg.co/bPrW Junayed Ashrafur Rahman 📧 Junayedmn1@gmail.com ✒
"FAULT TAFSIR IS RESULT OF IGNORANCES. (ভুল তাফসির অজ্ঞতার ফলাফল।)"
1 ) IT IS TOTALLY IMPOSSIBLE TO DO TAFSIRUL QURAN WITHOUT QURANIC WISDOM.
2 ) QURANIC WISDOM MEANS, KNOWLEDGE ABOUT THE QURAN.
3 ) THIS IS WHY, WHEN ANY PERSON WANT TO DO TAFSIR WITHOUT QURANIC WISDOM - THEN, NORMALLY HE DOES FAULT TAFSIR.
🌟 SUPPOSE :- "MR. K" IS A PHYSICIAN AND THE PH.D ON MEDICINE.
ALSO, HE IS A NURO SPEACIALIST...... .
BUT, HE HAS NO KNOWLADGE ABOUT THE QURANIC WISDOM.
NOW, IF HE WANT TO DO TAFSIRUL QURAN ACCORDING TO ONLY HIS PHISICIAL KNOWLADGE - THEN, SURELY HE DOES FAULT TAFSIR.
BECAUSE, THOUGH HE IS A PH.D ON MEDICINE AND NURO SPECIALIST - BUT, HE IS A IGNORE PERSON ABOUT THE QURANIC WISDOM.
IF "MR.K" WANT TO DO TAFSIRUL QURAN, AT FIRST HE SHOULD MUST GAIN QURANIC WISDOM.
🌟🌟 DR. ABDUL HIGH (RAH.) WAS A PHYSICIAN.
BUT, BY THE SPIRITUAL BLESSINGS OF SAYED ASHRAF ALI THANWI (RAH.) HE BECAME A SPIRITUAL FATHER.
AND GAINED ABILITY TO DO TAFSIRUL QURAN.
🌟🌟🌟 MAWLANA ABDUL MAJID DARIABADI (RAH.) AT FIRST WAS A STUDENT OF PHYLOSOPHY AND BECAME AN ATHEISM.
BUT, BY THE BLESSINGS OF SAYED ASHRAF ALI THANWI (RAH.) HE BECAME A PURE MUSLIM AND WROTE,"TAFSIRE MAJEDI SHARIF".
🌟 BANGLA SUMMARY ✒
(বাংলা সারমর্ম)
এটা পুরোপুরি সত্য যে, ক্বোরানের তাফসির করতে হলে ক্বোরানের জ্ঞান প্রয়োজন ।
অন্য কোন বিষয়ের জ্ঞান দিয়ে ক্বোরানের তাফসির করা সম্ভব নয় ।
যদি কোন ব্যক্তি তা করতে চেষ্টা করেন, তবে তাঁর সেই চেষ্টা অজ্ঞতারই পরিচায়ক হবে ।
যেমন :- মি.ক একজন বড় ডাক্তার । তিনি নিউরোলজি বিভাগ থেকে পি.এইচ.ডি ডিগ্রি প্রাপ্ত ।
কিন্তু ক্বোরান সম্পর্কে তাঁর কোন জ্ঞান নেই ।
এখন যদি তিনি তাঁর ডাক্তারি জ্ঞান দিয়ে ক্বোরানের ব্যাখ্যা করতে চান, তবে ক্বোরান সম্পর্কে তাঁর অজ্ঞতাই প্রকাশ পাবে ।
কিন্তু ক্বোরান ব্যাখ্যার যদি কোন সদিচ্ছা (সহিহ্ নিয়্যত) তাঁর থাকে, তবে ক্বোরান ব্যাখ্যার আগে তাঁকে অবশ্যই ক্বোরানের জ্ঞান অর্জন করে নিতে হবে।
🌟 ডা. আব্দুল হাই (রাহ্.) একজন চিকিৎসক ছিলেন ।
তা সত্ত্বেও তিনি ক্বোরানের ব্যাপক জ্ঞান অর্জন করেছিলেন এবং মাওলানা আশরাফ আলী থানভী চিশতির(রাহ্.) কাছ থেকে আধ্যাত্মিক কাজ করার অনুমতি(খিলাফত) পেয়েছিলেন।
🌟🌟🌟 আব্দুল মজিদ দরিয়াবাদি (রাহ্.) ছিলেন দর্শন (ফিলোসফি) বিভাগের ছাত্র ।
তিনি দর্শন বিভাগের সংশয়বাদ অধ্যয়ন করে নািস্তুক হয়ে গিয়েছিলেন।
কিন্তু পরবর্তীতে তিনি ধর্ম সম্পর্কে ব্যাপক জ্ঞান অর্জন করে পূর্ণ মুসলমানে পরিণত হয়েছিলেন।
তাই, সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত কোন ব্যক্তি যদি ক্বোরানের তাফসির করতে চান, তবে তাঁকে অবশ্যই সর্ব প্রথম ক্বোরানের জ্ঞান অর্জন করে নিতে হবে।
Comments
Post a Comment